ভোলা-বরিশাল সেতু নিয়ে বিডিএফ নেতৃবৃন্দ পিপিপি ও সেতু সচিবকে স্মারকরিপি প্রদান ও মতবিনিময় করেচেন। পিপিপির প্রদান নির্বাহী রফিকুল ইসলাম এবং সেতু বিভাগের মাননীয় সচিব ও সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ আব্দুর রউফ স্যারের সাথে ভোলা ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (বিডিএফ) নেতৃবৃন্দের গুরুত্বপূর্ণ ও ফলপ্রসূ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে ভোলা-বরিশাল সেতু বাস্তবায়ন কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে বলে সচিব মহোদয় বিডিএফ নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।
পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস রক্ষায় নদী ভাঙ্গন রোধে ভোলার চতুর্দিকে বেড়িবাঁধ ও মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের বিষয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় সচিব মহোদয়কে ফোন করে তিনি আমাদের সাক্ষাৎ ও সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করেন।
এ সময় উপস্তিত ছিলেন সভাপতি লায়ন আবুল কাশেম এমজেএফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: জসিমউদদীন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সেলিম, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সভাপতি আতিকুল্লাহ বাহার, ঢাকা আঞ্চলিক সভাপতি সাইফুল ইসলাম কামরুজ, ভোলা আঞ্চলিক সভাপতি মাওলানা ওবায়েদুর রহমান, বিশিষ্ট শিল্প উদ্যোগতা আব্দুল্লাহ আল ইসলাম সোহাগ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব আব্দুল ওহাব খান, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক রাসেল মাহমুদ প্রমুখ।
মতিরহাট ঘাট চালুর লক্ষ্যে লক্ষীপুর জেলার তোরাবগঞ্জ-মতিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়ক সংস্কার ও উন্নীতকরণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) ইতোমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনাপত্তিপত্র (NOC) সংগ্রহেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
আজ লক্ষীপুর জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে জানা গেছে, আগামী ১ থেকে ২ দিনের মধ্যে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরেজমিনে মহাসড়কটি পরিদর্শন করবেন।
এ উপলক্ষে বিডিএফ’র ‘মতিরহাট ঘাট বাস্তবায়ন কমিটি’র পক্ষ থেকে আঞ্চলিক সহায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের মাধ্যমে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ভোলা ও আশেপাশের উপকুলীয় অঞ্চল এবং মতিরহাট ঘাটসহ আশপাশের জনপদের সঙ্গে জেলা সদর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে স্থানীয়দের প্রত্যাশা।
Comments are closed.